• Breaking News

    House Of Al Towfiqi Promote By, ☮️ #Al_Towfiqi_Family / #আল_তৌফিকী_পরিবার || عائلة التوفيقي || eayilat altawfiqi Welfare Elm Leaders Friend Towfiqi Investigation Organization Network. {WELFTION} 🔍 Welftion / وعلفسن / ওয়েলফশন

    অনুসরণকারী

    শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৩

    ডাক্তার ও নার্সদের বিড়ে ক্যাম্পাস ও হাসপাতাল প্রাঙ্গণ

    সত্যের সন্ধানে বলিষ্ঠ, সত্য প্রকাশে নির্ভীক...


    ডাক্তার ও নার্সদের বিড়ে ক্যাম্পাস ও হাসপাতাল প্রাঙ্গণ





    প্রতিদিন সকাল রাত দুপুরে বিড় জমে যায় রুগী ও তাদের আত্মীয় সজনদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল প্রাঙ্গণে। সকাল থেকে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের আনাগোনা দেখা যায় মেডিকেল ক্যাম্পাসে। পাশেই অবস্থিত কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার ২১ ফেব্রুয়ারী আসলে মানুষের ভীড় লেগে যায় এমন সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়ে ওঠে শিক্ষার্থীদের মন। সকালে   সবাই জড়ো হয় শ্রদ্ধা জানাতে  এই শহিদ মিনার প্রাঙ্গণে। যারা বাংলা ভাষা আন্দোলনে শহীদ (আত্নত্যাগ) হয়েছেন, তাদের স্মৃতি রক্ষার্থে  নির্মাণ করা হয়েছে এই শহিদ মিনার আর সেখানেই প্রতিদিন ভিনদেশী শব্দের সংমিশ্রণ।

    ফেব্রুয়ারী মাসের ২১ তারিখ শহর ও বিভিন্ন প্রত্যন্তের এলাকা থেকেও অনেকে এ সময় এখানে আসে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য এক চিলতে সময় কাটানোর আশায়। কিন্তু বছরের সব দিন শহিদ মিনারে এই চিত্র দেখা যায় না।

    অপর দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রতিদিন একই চিত্র ভিন্ন ভিন্ন ভাবে ফুটে উঠে।

    ঢাকা মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাসের ভেতরে ছোট্ট একটি বাগানের মতো আছে। সেখানে প্রায় সময় ক্লাসের ফাঁকে শিক্ষার্থীরা বন্ধুবান্ধব এক সাথে বসে আড্ডা ছবি তুলা হয়ে থাকে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সৃষ্টি হয়েছে মানুষের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সেখানেও দালালের খপ্পরে পরে প্রতারিত হচ্ছে অনেক রুগী ও তার স্বজনরা। চিকিৎসা সেবাটা কি আরও সহজতর করা যায় না। জানি কতৃপক্ষ যথেষ্ট চেষ্টা করছেন তবুও কোথাও যেন একটা কমতি থেকে যাচ্ছে চিকিৎসা সেবার মান নিশ্চয়তায়। 

    ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির্বিভাগ বা আউটডোর শুক্রবার, শনিবার ও সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছাড়া অন্যান্য দিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ২ টা পর্যন্ত রোগী দেখা হয়। তাই এই দিন গুলো তে সকাল ৮ পূর্ব থেকে দুপুর  ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত দেখা যায় রুগী, ডাক্তার,রিপ্রেজেন্টেটিভ এবং বিভিন্ন দালাল চক্রের আনাগোনা। 


    জরুরি বিভাগের ভীড় যেন কখনো শেষ হয় না সব সময় লেগেই থাকে। ওয়ার্ড গুলোতে দেখা মিলে রুগী ও সজনদের আর্তনাদ এসব দেখে যখন মন খারাপ হয়ে যায় তখন পূর্ব পাশের দিকটাতে খোলামেলা যায়গায় কিছুটা সবুজ ও ফুলের মুগ্ধতায় হারিয়ে যেতে হয় এক অনাবিল দুঃখ কষ্টের মধ্যে স্বপ্নের জগতে।

    তখন একটা লাইন বার বার মনে পড়ে প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম। আমাদের দেশে কোনো ঘটনা সংঘটিত হওয়ার পর কিছুদিন আলোচনা থাকে, হৈ-চৈ শুরু হয় এটা নিয়ে কিছুদিন অনেকেই কথা বলে। কিন্তু ঘটনা যেন আর না ঘটে তার জন্য কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। তাই আসুন, নিজ নিজ অবস্থান থেকে অনিয়ম এর বিরুদ্ধে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য পালন করি। পাশাপাশি সংশ্লিষ্টদের প্রতি আবেদন, তারা যেনো এসব বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ ও যথাযথ ভাবে বাস্তবায়ন করে। কেন বললাম এই কথা তা জানেন? ঢাকা মেডিক্যাল এর আশে পাশে দেখা মিলে মাদক সেবনকারীদের যারা প্রকাশ্য মাদক সেবন করে যাচ্ছে। অথচ পাশেই পুলিশের গ্রুপ তাছাড়া কাছাকাছি অবস্থিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

    পুলিশ জনগণের বন্ধু এই কথাটার বাস্তবায়ন চাই শুধু কথা নয় কাজেও তা প্রমাণিত হউক। আরও একটি বিষয় শিক্ষার্থীদের দ্বারা যদি এখন থেকেই ভালো কাজের আলো ছড়িয়ে না পড়ে তবে ভবিষ্যতে মানুষ তাদের কাছ থেকে কি-ই বা আশা করতে পারে।

    যাইহোক মূলকথা হলো প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম যদি এই সকল অনিয়ম বন্ধ এবং জনসচেতনতা সৃষ্টি নিজের প্রতি যত্নশীল ও জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায় তবে হাসপাতালে রোগীর থেকে বেশি চিকিৎসক থাকবে বলে আমি মনে করি। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এমন অনেক রুগী দেখেছি যাদের মধ্যে কেউ কেউ ছিলো সিকিউরিটি গার্ড যাদেরকে ছুড়িক আঘাত করে জখম করেছে মাদকাসক্ত সন্ত্রাস চক্র এমন অনেক রুগী দেখেছি নিজেদের প্রতি যত্নশীল না হওয়ায় রুগ বাসা বেঁধেছে তাদের শরীরে। হতাশা, অবহেলায়, দুশ্চিন্তায় নিজেকে ঠেলে দিচ্ছে মৃত্যুর দারপ্রান্তে। তাই বলছি সচেতন থাকুন সৎ থাকুন সবাই মিলে সুস্থ থাকুন। 

     সমস্যা বোঝার চেষ্টা করুন , করুন সমাধান;  পাশের মানুষের সাহায্যে এগিয়ে যান! 


    কোন মন্তব্য নেই:

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Fashion

    Beauty

    Travel